বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
অনেক দিন পর আজ মসজিদ উত তাকওয়ায় মাগরিবের নামাজ পড়লাম। মাগরিবের পূর্বে মসজিদের ইমাম হাফেজ মাওলানা আব্দুল হাফিজ মারুফ ফজরের সালাতের ফজিলত সংক্ষেপে আলোচনা করেন। তিনি মুসলিম শরিফের হাদিস উদ্ধৃত করে বলেন, ফজরের নামাজ যে জামাতের সাথে আদায় করলো সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। ফজরের নামাজ জামাতে পড়া মানে অর্ধেক রাত নামাজে অতিবাহিত করা। তিনি আরো বলেন, দিনের দুটি সময় ফেরেশতাদের পালাবদল হয়। ফজর ও আসর। আল্লাহ সব জানেন, তারপরও ফেরেশতাদের জিজ্ঞেস করেন, আমার বান্দাকে কেমন অবস্থায় দেখে এসেছ। তারা জবাব দেন, আমরা যখন যাই তখন নামাজে রত দেখি আবার যখন ছেড়ে আসি তখনও নামাজরত দেখে আসি।
নানা কারণে ফজরের নামাজটা কঠিন হয়। কারো ঘুমের সমস্যা, জাগতে পারে না, আবার কেউ গেট খোলা পায় না। নানা জটিলতা সামনে হাজির হয়। প্রকৃত নামাজির উচিৎ সবকিছু অতিক্রম করে ফজর ও অন্যান্য নামাজ সময়মত জামাতের সাথে আদায় করা।
মসজিদ উত তাকওয়া সেরা মসজিদসমূহের অন্যতম। শিক্ষা ও প্রশিক্ষণসহ নানামুখী সেবামূলক কার্যক্রম এখান থেকে পরিচালিত হয়। এখানকার মানুষ দানের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উদার। গত জুমায় দানবক্সে আদায় হয়েছে এক লক্ষ আটাত্তর হাজার চারশো চুয়াত্তর টাকা।
Comments
Post a Comment