ধানমন্ডি এলাকায় সুন্দর ও বড় মসজিদসমূহের মধ্যে এটি একটি। বেশ প্রশস্ত জায়গায় তিনতলা মসজিদে ৪/৫ হাজার মুসল্লি একসাথে নামায আদায় করতে পারে। সাথে মাদ্রাসা ও ছোট্ট পরিসরে হলেও দাতব্য চিকিৎসালয় আছে। মহিলাদের নামাযের সুব্যবস্থা আছে। ইমাম সাহেব আলোচনা শুরু করলেন দুপুর ১টায় (২০/২২ মি.)। সূরা আনকাবুত ৪৫ নং আয়াত তেলাওয়াত করে আলোচনা পেশ করলেন। সরল অর্থ- ‘ (হে নবী!) যে কিতাব তোমার ওপর নাযিল করা হয়েছে, তুমি তা তেলাওয়াত করো এবং নামায প্রতিষ্ঠা করো; নিঃসন্দেহে নামায (মানুষকে) অশ্লীলতা ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে, পরন্তু আল্লাহতায়ালার স্মরণ একটি মহান কাজ, তোমরা যা কিছু করো আল্লাহতায়ালা তা জানেন। ’ এই সূরাটি মক্কী সূরা। কঠিন মুহূর্তে সূরাটি নাযিল হয়। বিপদজনক অবস্থায় পরম ধৈর্যাবলম্বন ও ঈমানদারদের চারিত্রিক উৎকর্ষতা সাধনের জন্য আল্লাহপাক কুরআন তেলাওয়াত ও নামায কায়েমের প্রতি তাগিদ দিয়েছেন। বুঝেসুঝে কুরআন তেলাওয়াত করলে কুরআনই মানুষকে সর্বাবস্থায় সঠিক পথের দিশা দেয় এবং নামায হলো শ্রেষ্ঠতম স্মরণ; মানুষ যে আল্লাহর গোলাম নামায মানুষের অন্তরে তা জাগরুক করে দেয়, ফলে আল্লাহর নাফরমানি থেকে দূরে থাকা তা...
ইসলাম ও সমসাময়িক বিষয়ে ব্যক্তিগত ব্লগ