Skip to main content

Posts

Showing posts from August, 2017

তিনটি মসজিদ অভিমুখে সফর মুস্তাহাব

হযরত আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত, রসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন: তিনটি মসজিদ ব্যতিত অন্য কোন মসজিদের উদ্দেশ্যে সফর করা বৈধ নয়। মসজিদুল হারাম, আমার এই মসজিদ ও মসজিদুল আকসা।-বুখারি, মুসলিম, আবু দাউদ।  এই সব মসজিদে নামায আদায়ে অনেক ফজিলতের কথা বলা হয়েছে। যেমন- ‘ মসজিদে নববীতে নামায অন্য মসজিদের চেয়ে এক হাজার এবং মসজিদে হারামে নামায অন্য মসজিদের চেয়ে এক লক্ষ গুণ বেশি উত্তম। ’ -আহমদ (জাবের রা. থেকে বর্ণিত) আনাস ইবনে মালিক (রা) থেকে বর্ণিত-রসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন : যে ব্যক্তি আমার মসজিদে চল্লিশ ওয়াক্ত নামায পড়বে এবং তা থেকে একটিও বাদ পড়বে না তার জন্য দোযখ থেকে মুক্তি, আযাব থেকে মুক্তি ও মুনাফেকী থেকে মুক্তি লিখে দেয়া হবে।-আহমদ, তাবারানি আমাদের সমাজে একশ্রেণির মানুষ ছওয়াবের আশায় বিভিন্ন মাযারে (কবরে) ঘোরাঘুরি করে। যেমন- আজমীর শরীফ, সিলেটের শাহজালাল (রহ), রাজশাহীতে শাহ মখদুম (রহ), চট্টগ্রামে বায়েজিদ বোস্তামী (রহ)-এর মাজারে যায়, শরীয়তে যার কোন ভিত্তি নেই, এতে গোনাহ বৈ কোন নেকী নেই। প্রশ্ন উঠতে পারে রসূলুল্লাহ (সা) ও তাঁর দুই সাথীর কবর জিয়ারতের বিষয়ে। হাজী সাহেবরা যান মসজিদে ন...

প্রাইভেট একাডেমিক কোচিং এন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য

বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের সম্মানিত সভাপতি, সুপ্রিয় শিক্ষকমন্ডলী ও অভিভাবকবৃন্দ এবং আমার স্নেহের শিক্ষার্থীরা। আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আমি প্রথমেই অভিনন্দন জানাই সে সব কৃতি শিক্ষার্থীদেরকে যারা পিইসি ও জেএসসিতে বৃত্তিলাভ করেছে এবং সাথে সাথে তাদের পিতা-মাতা ও শিক্ষকমন্ডলীকে। ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকের সমন্বিত প্রচেষ্টাতেই কেবল ভালো ফলাফল সম্ভব। সকলেরই চেষ্টা-সাধনায় এই ফলাফল। লেখাপড়ার কাজটি মোটেই সুখকর নয়। মাথার ওপরে ফ্যানের বাতাস ও চেয়ার-টেবিলে বসে লেখাপড়া করাটাকে বাহ্যিকভাবে বড় আরামদায়ক মনে হলেও কিন্তু তা নয়। তাই দেখা যায় লেখাপড়ার পরিবর্তে কোন কষ্টকর কাজ দিলে অনেক শিক্ষার্থী সেই কাজটি স্বতস্ফুর্তভাবে করে থাকে। লেখাপড়া করতে হলে জীবনে অনেক আরাম-আয়েশ ত্যাগ করতে হয়। কষ্ট সহ্য করতে না পারায় অনেকে মাঝপথে ঝরে পড়ে। দার্শনিক এরিস্টলের কথা যথার্থই ‘শিক্ষার শেকড়ের স্বাদ তেতো হলেও এর ফল মিষ্ট’। তাই যারা কষ্ট করে লেখাপড়া করে তারাই সফলকাম হয়। জীবনে সুখী হওয়ার জন্য জ্ঞান-বুদ্ধি প্রয়োজন। বুদ্ধিমানরাই জীবনে সুখ খুঁজে ...

আমরা হজ্বযাত্রীদের জন্য দোয়া করি ও তাঁদের কাছেও দোয়া চাই

বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম প্রতি বছরই হজ্ব নিয়ে নানা অব্যবস্থাপনা ও হয়রানির কথা আমরা শুনে থাকি। এবারো তার ব্যতিক্রম ছিল না। ভিসা, মোয়াল্লেম ফি ও বাসা ভাড়া জটিলতার কারণে এ পর্যন্ত ২৯টি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। এ বছরে ১ লক্ষ ২৭হাজার ১৯৮জনের হজ্বে যাওয়ার অনুমতি রয়েছে। তন্মধ্যে ভিসা পেয়েছেন ১লক্ষ ২২হাজার ৪২২জন। ভিসা প্রদানের মেয়াদ বাড়াতে আশা করা যায় যাদের ভিসা হয়নি তারা পেয়ে যাবেন। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সৌদী আরব পৌঁছেছেন ৭৩হাজার ৪৫জন হজ্বযাত্রী। হজ্বের সম্ভাব্য তারিখ ৩০শে আগস্ট। আগামী ২৬/২৭ তারিখের মধ্যে বাকি ৫৪হাজার হজ্বযাত্রীকে সৌদী আরব পৌঁছতে হবে। আমরা দোয়া করি এ বছরে যারাই হজ্বের নিয়ত করেছেন ও টাকা-পয়সা জমা দিয়েছেন সবাই যেন সুষ্ঠুভাবে হজ্বে যেতে পারেন ও হজ্ব সম্পন্ন করতে পারেন। হজ্ব ইসলামের অন্যতম বুনিয়াদ। হজ্ব মানুষকে নির্ভেজাল তাওহীদবাদী করে। হযরত ইমাম আবু হানিফা (রহ) হজ্ব সম্পন্ন করার পরে বলেন-এটাই সেরা ইবাদত। আসলে সকল ইবাদতই যারযার অবস্থানে সেরা। হজ্ব মানুষকে সদ্যজাত শিশুর মত নিষ্পাপ করে দেয়। আল্লাহ চান তাঁর বান্দারা তাঁরই কাছে ফিরে আসুক ও গোনাহমুক্ত নতুন জীবন যাপন করু...

আহমাদ তাওফির জন্ম

বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম গত ৩১ শে জুলাই ২০১৭, ১৬ই শ্রাবণ ১৪২৪, ০৬ই জিলকদ ১৪৩৮ সোমবার দুপুর পৌনে বারোটায় স্কয়ার হাসপাতালে আমাদের মেয়ে-জামাই তাহেরা ও মনিরের প্রথম মেয়ে তাসিফার পরে ছেলের জন্ম হয়। জন্মের সময় বাচ্চার ওজন ছিল ৩ কেজি ৬৭৪ গ্রাম। সিজার করে বাচ্চার জন্ম হয়। আল্লাহতায়ালার অপার মেহেরবাণীতে কোন ধরণের জটিলতা ছাড়াই সুস্থ ও স্বাভাবিক সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়। আলহামদু লিল্লাহ। জন্মের সময় মনিরসহ তাওফির দাদী-নানী ও দুই ফুফু মোহসিনা ও তামান্না হাসপাতালে উপস্থিত ছিল। স্কয়ার হাসপাতাল বাংলাদেশের সেরা হাসপাতালসমূহের অন্যতম। এটার সেবার মান যেমন উন্নত তেমনি ব্যয়বহুলও। এক লক্ষ ত্রিশ হাজার টাকার প্যাকেজে (ভর্তির সময়েই পরিশোধ করতে হয়) সেখানে ভর্তি করা হয়েছিল। পরবর্তীতে আর কোন ব্যয় বা বখশিস জাতীয় কিছু লাগেনি। হাসপাতালের শৃঙ্খলা ও পরিবেশ বেশ উন্নত। দর্শনার্থী সেখানে খুবই সীমিত। সন্তান জন্মের পাঁচ ঘন্টা পরে শিশু ও তার মাকে কেবিনে দেয়া হয়। কেবিনে দেয়ার পরে আমরা দুই বেয়াই (তাওফির দাদা ও নানা) হাসপাতালে যাই। সেদিনই ছেলের মা-বাবা মিলে নাম রাখে আহমদ তাওফি। হাসপাতালে বেশ প্রশস্ত কেবিনে মনিরের সাথে ...

পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রথম সভা

অদ্য ২৩/০৩/২০১৭ তারিখ বৃহস্পতিবার বাদ আছর জনাব তোহুর আহমদ হিলালীর বাড়িতে ১৯৭০ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী উপলক্ষে এক প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার আহবায়ক আলহাজ্ব মোঃ আবু বকর (মাধবপুর) হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাঁর অনুপস্থিতিতে প্রফেসর তোহুর আহমদ হিলালী সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন জনাব তোহুর আহমদ হিলালী, জনাব মোঃ শফিউল ইসলাম (রাজা), জনাব মোছাঃ শাহানারা বেগম (গেনি), জনাব মোঃ মোলায়েম হোসেন, ডাঃ নজরুল ইসলাম (গাছিয়া দৌলাতপুর), জনাব নূরুজ্জলী মুজতাবান নেছা। সভায় নিম্নরূপ সিদ্ধান্তবলী গৃহিত হয়। ১.    আলহাজ¦ মোঃ আবু বকর অধিকাংশের সাথে যোগাযোগ করে তাদের মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে আমাদের এই উদ্যোগটা অনেকখানি এগিয়ে দেয়ার জন্য তাঁকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়। সভায় তাঁর সুস্থতা কামনা করা হয়। ২.    ১৯৭০ সনের পরীক্ষার্থী বা ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত একসঙ্গে লেখাপড়া করেছে এমন সবাইকে নিয়ে ঈদুল আযহার পরে এক ঈদ পুনর্মিলনী করা হবে। এ উপলক্ষে ঈদুল ফিতরে এক সভা আহবান করে কমিটি গঠন করা হবে। ৩.    একটি তথ্য ফরম অনুমোদন করা হয় ...

আমার নাতির নাম রাখা হয়েছে আহমদ তাওফি

‘আমি আবার নানা হলাম’ লিখে একটি পোস্ট দিয়েছিলাম। ২/১ জন আমার নাতির নাম জানতে চেয়েছেন। আজ বাদ আছর আমরা দুই বেয়াই (নাতির দাদা ও নানা) স্কয়ারে গিয়েছিলাম নাতিকে দেখতে। জন্মের ঘন্টা পাঁচেক পরে মা ও শিশুকে তাদের কেবিনে দিয়েছে। উভয়ই ভালো আছে। আলহামদু লিল্লাহ। আগামী বৃহস্পতিবার ইনশা-আল্লাহ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রিলিজ করে দিবে। মেয়ে-জামাইকে জিজ্ঞেস করলাম কী নাম রাখা হয়েছে? তারা বললো আহমদ তাওফি। স্কয়ারে দেখা-সাক্ষাতে একটু ঝামেলা করে এবং বাইরের কোন কিছু নেয়ার ক্ষেত্রে একেবারে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। আমরা আমাদের নাতির জন্য দোয়া করি এবং সকল শুভাকাঙ্খীর কাছে দোয়া চাই। 31/07/2017

আমি আবারো নানা হলাম

আমার আব্বা-আম্মার অনেক নাতি-নাতনী। সে হিসেবে আমি অনেক আগেই দাদা ও নানা হয়েছি। আল্লাহপাক আমাকে তিন ছেলে ও এক মেয়ে দান করেছেন। মেয়ের ঘরে প্রথম মেয়ের পর চার বছরের পরে এবারে আল্লাহপাক এক ছেলে দান করেছেন। আলহামদু লিল্লাহ। স্কয়ার হাসপাতালে আজ দুপুর পৌনে বারটায় সিজার করার মাধ্যমে সন্তান জন্ম হয়। ওজন হয়েছে ৩কেজি ৬৭৪গ্রাম। আমার মেয়ে ও নাতি সুস্থ আছে। হাসপাতালে আমার মেয়ের পাশে রয়েছেন জামাই, নবজাতকের দাদী, নানী ও দুই ফুফু। প্রথমে শুভ সংবাদটা আমাকে জানায় নাতির নানী এবং আমি প্রথম জানাই আমার মাকে। আমার মা একটু পূর্বে ফোন করে জানতে চেয়েছিলেন। এরপর জানাই আমার বেয়াইকে। আজ সোমবার। এ দিনেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন আমাদের প্রিয়তম নবী (সা)। আমরা আল্লাহতায়ালার কাছে দোয়া করি, আমার এ নাতি যেন সত্যিকার অর্থে আমাদের নবী (সা)-এর অনুসারী হতে পারে। আমি তার ও তার মার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করি এবং আল্লাহপাক যেন এ সন্তানের মাধ্যমে তার বাবা-মাসহ পরিবারের সবার চোখকে শীতল করে দেন। আমিন। ৩১/০৭/২০১৭

একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিতি-কিছু টুকিটাকি

আমার একান্ত স্নেহভাজন মোঃ সাইদুর রহমান একজন সরকারি কর্মকর্তা। এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। বয়সে আমার চেয়ে এগারো বছরের ছোট। হিসেবটা এমন যে আমি এসএসসি পাস করেছি ১৯৭০ সনে আর সাইদুর পাস করেছে ১৯৮১ সনে। আমরা একই স্কুলের শিক্ষার্থী। তার ছেলে-মেয়ে উভয়েরই বিয়ে সুসম্পন্ন হলো। সাইদুর আর্লি মেরেজের পুরো বেনিফিটটা পেয়ে গেলো। তার ছেলে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করে। ছেলের বিয়েতে গত ২৮ জুলাই বরযাত্রী হিসেবে উপস্থিত ছিলাম মিরপুর ১ নম্বর প্রিন্স কম্যুনিটি সেন্টারে। সুন্দর ঝকঝকে ও বাহুল্যবর্জিত পরিবেশে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সুসম্পন্ন হলো। আজকাল বিয়ে মানে গান-বাজনা ও হৈ-হুল্লোড়। এ সব কিছুই ছিল না। পুরোপুরি পর্দা মেইনটেন না হলেও অনেকখানি ভালোই বলা যায়। বরাসনে বর একাই ছিল। নববধুর কোন প্রদর্শনী ছিল না এবং আমরা বৌ না দেখেই বিদায় হয়েছি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ছেলের বাবা নিজেই সবাইকে নিয়ে নবদম্পতির কল্যাণ কামনা করে দোয়া করলেন। আসলে নবদম্পতির উদ্দেশ্যে একটি খুতবা হওয়া দরকার এবং সেখানে নছিয়ত করার পাশাপাশি দোয়া কামনা করা হয়। ছেলের মুখে নতুন গজানো দাঁড়ি দেখে ছেলের বাবাকে বললাম-এ দাঁড়ি কি বিয়ে উপলক্ষে? ছেলের ...

পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে সাধারণ সভায় গৃহিত সিদ্ধান্তবলী

সভা নং ০৪ অদ্য ১৮/০৭/২০১৭ তারিখ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭-৩০টায় জনাব মোঃ কামরুজ্জামান (সাবু)-এর অফিসে (মিরপুর ১ নং Apparel designers) ১৯৭০ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী উপলক্ষে ওয়ার্কিং কমিটির আহবায়ক আলহাজ¦ মোঃ আবু বকরের সভাপতিত্বে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় গৃহিত সিদ্ধান্তবলী। ১.ওয়ার্কিং কমিটির আহবায়ক ও সভার সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ আবু বকর সভায় অবহিত করেন যে, মাননীয় মন্ত্রী এবং বাহাদুরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সম্মানিত সভাপতি জনাব হাসানুল হক ইনু এমপি পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে সদয় সম্মতি প্রদান করেছেন এবং স্মরণিকার জন্য একটি বাণী দিয়েছেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে সদয় সম্মতি ও বাণী প্রদান করায় সভায় গভীর সন্তোষ প্রকাশ করা হয় এবং তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়। সাথে সাথে মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে সাক্ষাতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দানের জন্য বাহাদুরপুর ইউনিয়ন পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান জনাব আসিকুর রহমান ছবিকেও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়। ২.স্মরণিকা সম্পাদনা পরিষদের আহবায়ক প্রফেসর তোহুর আহমদ হিলালী স্মরণিকা ও ক্রেস্টের সম্ভাব্য ব্যয় সভায় পেশ করেন। ৬ ফর্মার (৪৮ পৃষ্ঠা) মধ্যে...