Skip to main content

Posts

Showing posts from January, 2022

গুনাহ থেকে বিরত ব্যক্তিই যথার্থ পরহেজগার

  জুমার খুতবা ২১.০১.২০২২ বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম মাল্টিপ্ল্যান রেডক্রিসেন্ট সিটি (কুশিয়ারা, পদ্মা ও সুরমা ভবন), মিরপুর জামে মসজিদের সম্মানিত ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা আহমাদুল্লাহ সাইয়াফ শুরুতে আল্লাহপাকের হামদ ও রসুল (সা)-এর প্রতি দরুদ ও সালাম পেশ করেন। নতুনভাবে করোনা বিস্তার লাভ করায় তিনি তাঁর মুসল্লিদেরকে স্বাস্থ্যবিধি পুরোপুরি মেনে চলার পাশাপাশি বেশি করে আল্লাহর কাছে তওবা-ইস্তেগফার এবং বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার লক্ষ্যে দোয়া করার জন্য আহবান জানান। তিনি একটি দীর্ঘ হাদিসের অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনা করেন। রসুলুল্লাহ সা. সাহাবাদের মজলিসে বলেন, আমি কি তোমাদের কাছে এমন পাঁচটি বিষয় সম্পর্কে বলবো যা তোমরা নিজেরা আমল করবে এবং এমন লোকদের কাছে পৌঁছে দিবে যাতে তারাও আমল করতে পারে। আবু হুরাইরা রা. জবাবে বলেন, ইয়া রসুলুল্লাহ সা.! আমি আমল করবো। রসুলুল্লাহ সা. বলেন, তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি যথার্থ আবেদ (পরহেজগার) যে গুনাহ থেকে দূরে থাকে। তাকওয়ার বড় দাবী আল্লাহর নাফরমানি অর্থাৎ গুনাহ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখা। সমাজের মানুষ এই সহজ বিষয়টি না বুঝে অনেক নফল ইবাদত-বন্দেগি করেন আবার সেই সাথে গুনাহের কাজ...

আয়াতুল কুরসি কুরআন মজিদের সর্বাধিক ফজিলতপূর্ণ আয়াত

  জুমার খুতবা ০৭.০১.২০২২ বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম আজ মিরপুর কাঁঠালবাগ জামে মসজিদে জুমার খুতবায় সম্মানিত খতিব আলহাজ মুফতি মাওলানা মাহমুদুল হাসান আশরাফী আল্লাহর হামদ ও রসুল সা.-এর প্রতি দরুদ ও সালাম পেশের পর আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করেন। ইতোপূর্বে তিনি আয়াতুল কুরসি নিয়ে একাধিকবার আলোচনা করেছেন। আজকে তিনি আয়াতুল কুরসির ফজিলত নিয়ে আলোচনা করেন। এর সরল অর্থ- ‘মহান আল্লাহ তায়ালা, তিনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, তিনি অনাদি, নিদ্রা ও তন্দ্রা তাঁকে স্পর্শ করে না; আসমানসমূহ ও জমিনে যা কিছু আছে তার সবকিছুরই একচ্ছত্র মালিকানা তাঁর; কে এমন আছে যে তাঁর দরবারে বিনা অনুমতিতে সুপারিশ করবে? তাদের বর্তমান ও ভবিষ্যতের সব কিছুই তিনি জানেন, তাঁর জানা বিষয়সমূহের কোনো কিছুই (তাঁর সৃষ্টির) কারো জ্ঞানের সীমা পরিসীমার আয়ত্তাধীন হতে পারে না, তবে তিনি যদি ভিন্ন কিছু চান (সেটা আলাদা), তাঁর বিশাল সাম্রাজ্য আসমান জমিনের সবকিছুই পরিবেষ্টন করে আছে, এ উভয়টির হেফাজত করার কাজটি কখনো তাঁকে পরিশ্রান্ত করে না, তিনি পরাক্রমশালী ও অসীম মর্যাদাবান’- সুরা বাকারা ২৫৫। খতিব মহোদয় আয়াতুল কুরসির ফজিলত প্রসঙ্গে অনেকগুলো হাদ...

বিবাহ বিচ্ছেদ : এক সামাজিক সমস্যা

  বিবাহ বিচ্ছেদ : এক সামাজিক সমস্যা মানুষ ঘরবাঁধে আজীবন একসাথে চলার লক্ষ্যে এবং উভয়ই যদি আল্লাহর নেক বান্দা হয়ে থাকে তাহলে এই জুটি মৃত্যুর পরে জান্নাতেও একত্র থাকতে পারবে। মজার ব্যাপার হলো দুনিয়ার জীবনে মনোমালিন্য বা বিদ্বেষ থাকলেও জান্নাতে শুধুই প্রেম-প্রীতি-ভালোবাসা ও প্রশান্তি লাভ করবে। মানুষ বিয়েসাদী করে পরস্পর থেকে সুখ ও শান্তি লাভের উদ্দেশ্যে। কিন্তু দুর্ভাগ্য, কাঙ্ক্ষিত প্রশান্তি লাভে ব্যর্থ হয়ে মানুষ পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার মধ্যেই শান্তি খুঁজে। কিন্তু শান্তি তখন সোনার হরিণ হয়ে পড়ে। পিতামাতা, বন্ধুমহল ও সমাজ তাদেরকে ভালো চোখে দেখে না। বিবাহ বিচ্ছেদে পুরুষ অপেক্ষা নারী বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নারীর চাওয়ার প্রেক্ষিতেই (আদালতের পর্যবেক্ষণ) বিচ্ছেদ ঘটে। এক জরিপে দেখা গেছে ৭০.৮৫ ভাগ নারী ডিভোর্স চায় এবং ২৯.১৫ ভাগ পুরুষ স্ত্রীকে তালাক দেয়। বর্তমানে রাজধানীতেই নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছে ৪৯ হাজার বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন। আজকে ১১.০১.২২ তারিখের পত্রিকায় (দৈনিক নয়া দিগন্ত ২য় পৃষ্ঠা) প্রকাশিত খবরের (বিচ্ছেদের আবেদনের মধুর সমাপ্তি। রায়ে কাঁদলো হাজারো মানুষ) প্রেক্ষিতে আমার এ...

ঈমান ও নেক আমলে সমৃদ্ধরাই বিজয়ী হবে

  বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম আল্লাহপাকের বাণী- ‘আল্লাহ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তোমাদের মধ্য থেকে যারা ঈমান আনবে ও সৎ কাজ করবে তাদেরকে তিনি পৃথিবীতে ঠিক তেমনিভাবে খিলাফত দান করবেন যেমন তাদের পূর্বে অতিক্রান্ত লোকদেরকে দান করেছিলেন, তাদের জন্য তাদের দ্বীনকে মজবুত ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত করে দেবেন, যে দ্বীনটি আল্লাহ তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তাদের (বর্তমান) ভয়-ভীতির অবস্থাকে নিরাপত্তায় পরিবর্তিত করে দেবেন। তারা যেন শুধু আমার ইবাদত করে এবং আমার সাথে কাউকে শরীক না করে। আর যারা এরপরও কুফরি করবে তারাই ফাসেক’-সুরা নূর ৫৫। সুরা আন নূর ষষ্ঠ হিজরির শেষের দিকে আহযাব (খন্দক) যুদ্ধের কয়েক মাস পরে এবং বনু আল মুস্তালিক যুদ্ধের সময় নাজিল হয়। এই সুরায় হযরত আয়েশা রা.-এর বিরুদ্ধে ইফ্ক-এর (মিথ্যা অপবাদ) ঘটনা উল্লেখ রয়েছে এবং এ প্রসঙ্গে দ্বিতীয় ও তৃতীয় রুকুতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আয়েশা রা.-এর পূত-পবিত্রতার কথা উল্লেখ করার সাথে সাথে মিথ্যা অপবাদের সাথে জড়িত হওয়ার জন্য মুমিনদেরকে সতর্ক করা হয়েছে ও তাদেরকে পরস্পর সুধারণা পোষণ করার জন্য তাগিদ দেয়া হয়েছে। প্রতিকূল পরিবেশ সত্ত্বেও রসুল সা. ও তাঁর সা...

বর্ষবিদায় ২০২১

নানাভাবে উদযাপিত হবে দিনটি। আসুন, আজকে আমরা এশার নামাজ জামায়াতের সাথে আদায় করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই এবং ফজরের নামাজ জামায়াতের সাথে আদায় করি। হতে পারে, এতটুকু নিয়তে আমার-আপনার জীবনের পেছনের সকল গুনাহের ক্ষমা ও নতুনভাবে পথ চলার সুযোগ। আল্লাহ তায়ালার উদারতা ও ক্ষমাশীলতা আমার- আপনার কল্পনারও বাইরে। আর নয়, বর্ষবিদায় অর্থ আমাদের জীবন থেকে একটি বছর খসে পড়া। সুস্থ ও সুন্দরভাবে একটি বছর অতিবাহিত করায় আল্লাহর দরবারে আমরা শুকরিয়া আদায় করার পাশাপাশি আনন্দও প্রকাশ করতে পারি এবং সেটি হতে হবে অবশ্যই অশ্লীলতা বিবর্জিত উপায়ে। বিনোদন জীবনেরই অংশ। পরিবারকে নিয়ে একটু ঘুরাঘুরি ও ভালো খানাপিনায় কোনো সমস্যা নেই। বরং পরিবারে সময় দেয়ার জন্য প্রভূত সওয়াবের অংশীদার হতে পারি। আল্লাহ তায়ালা আমাদের ক্ষমা করে তাঁর পথে চলাটা সহজ করে দিন। আমিন।

ইবনে সিনায় কয়েক দিন ঘুরাঘুরি

চিকিৎসা গ্রহণের ক্ষেত্রে আমার অগ্রাধিকার প্রথমত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (পিজি) এবং দ্বিতীয়ত ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। দুটি চোখেরই ছানি অপারেশন করেছি পিজিতে এবং একবার ডেঙ্গু জ্বরে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছিলাম ইবনে সিনায়। সেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে দুটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিই আমি সন্তুষ্ট। সম্প্রতি আমার সহকর্মী প্রফেসর মো. শরিফুল ইসলামের বাইপাস সার্জারি এবং বৌমার ডেলিভারিতে কয়েক দিন হাসপাতালে যাতায়াত করলাম। সেখানে ডাইরেক্টর মহোদয়সহ হাসপাতালের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অনেকের সাথে সাক্ষাৎ ও মেলামেশার সুযোগ হয়েছে। শরিফ স্যার চিকিৎসা শেষে এখন নিজ বাড়িতে (কুষ্টিয়ায়) এবং আল্লাহ তায়ালা আমাদের এক চোখ জুড়ানো নাতনি দিয়েছেন। আলহামদু লিল্লাহ। মানুষ যে যে পেশায় থাকুক না কেন সেখানে আন্তরিক সেবাদানই হলো সর্বোত্তম ইবাদত। তার মধ্যে রোগীর সেবা অনন্য। এটি শুধু জীবিকা নয়, জান্নাত প্রাপ্তির সহজতম উপায়। একটু দরদ দেখানোর বিনিময়ে প্রভূত সওয়াব। স্কুল জীবনে পড়া কবিতার কথা এখনো মনে উদয় হয়। হাশরের দিন বিচারে বসিয়া সুধাবে জগৎ স্বামী তুমি মোরে করো নাই সেবা যবে রুগ্ন যে ছিলাম। এটি কবির কবিতা নয়। হাদি...

কুরআনের পাঠ

অনেক দিন পর আজ ধানমন্ডি মসজিদ উত তাকওয়ায় ফজরের নামাজ আদায় করলাম। মসজিদের দ্বিতীয় ইমাম হাফেজ মাওলানা আব্দুর রশিদ ধারাবাহিক তেলাওয়াতের অংশ হিসেবে আজ পাঠ করলেন সুরা আলে ইমরানের ১৪৯ থেকে ১৬০ আয়াত। এই আয়াতসমূহে উহুদ যুদ্ধের পর্যালোচনা করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মুসলমানরা জয়লাভ করলেও তাদের কিছু ভুলের কারণে (নেতার আনুগত্যে অবহেলা ও বৈষয়িক স্বার্থ অর্থাৎ গণিমতের মাল) পরাজয় ঘটে। সেই যুদ্ধে ৭০ জন সাহাবি শাহাদত বরণ করেন এবং রসুলল্লাহ সা. স্বয়ং আহত হন (দন্ত মুবারক ভেঙে যায়)। চরমভাবে বিপর্যয় দেখা দিলে একদল মানুষ বেহুঁশের মতো পালাতে থাকে। তারা রসুলল্লাহ সা.-এর ডাকে সাড়া দিতে পারেনি। অবশ্য সবার অবস্থা তেমন ছিল না। যারা রসুলের সা. ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন আল্লাহ তাদের প্রতি প্রশান্তি দান করেন। বিপর্যয়ের ফলে মুনাফিকরা নানা কথাবার্তা বলতে থাকে। অনেক পরিবারে শাহাদত বরণ করে। তাদেরকে বলতে থাকে, এই যুদ্ধে না গেলে তারা নিহত হতো না। আল্লাহ বলেছেন, মৃত্যুর সময় নির্ধারিত। সময় হলে ঠিকই বধ্যভূমিতে হাজির হবে। নিহত হোক বা স্বাভাবিক মৃত্যু হোক সর্বাবস্থায় আল্লাহরই কাছে হাজির হতে হবে। আল্লাহর পথে নিহত হলে আল্লাহ তাদেরকে পুরস...

জানুয়ারি আমাদের পরিবারের জন্য শোকের মাস

এই মাসেরই ২৭ তারিখ আমাদের আব্বা তাঁর মহান রবের কাছে ফিরে গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলায়হি রজেউন)। আল্লাহরই শেখানো ভাষায় আমরা দোয়া করি- রব্বির হামহুমা কামা রব্বা ইয়ানি ছগিরা। আবার জানুয়ারি মাসের ৮ তারিখ আমাদের নয় ভাই-বোনের মধ্যে সবার আগে আল্লাহর কাছে ফিরে গেছে আমাদের এক ভাই বিলালী। সে ছিল আত্মীয়তার হক আদায়কারী এবং শিশু-কিশোরদের আপনজন। আমাদের মাঝ থেকে আরো বিদায় নিয়েছে ৭ তারিখে ভগ্নিপতি ছফের ও ২৯ তারিখে ভগ্নিপতি দুলাল। আমাদের দাদা-দাদি, নানা-নানি, চাচা-ফুফু, মামা-খালা এবং আরো কতো নিকটজন দুনিয়ার কর্ম সমাপ্ত করে আল্লাহর কাছে চলে গেছেন। এছাড়া কতো বন্ধুবান্ধব ও পরিচিত জন। আমরাও মৃত্যুর প্রহর গুনছি। যারা দুনিয়া থেকে চলে গেছেন তাদের কোনো কর্ম করার ক্ষমতা নেই এবং তাদের নিজের বলেও কিছু নেই। তারা তাদের সন্তান-সন্ততিদের প্রতি চেয়ে আছেন। সন্তানরা যদি ভালো কাজ করে ও দোয়া করে সেটির সওয়াব তারা পেয়ে থাকেন। এজন্য কোনো দিনক্ষণ নেই এবং প্রয়োজন নেই কোনো মোল্লা- পুরোহিতের। দোয়া কবুলের জন্য আল্লাহর দরবার সর্বদা উন্মুক্ত। সওয়াব পৌঁছানোর জন্য আমি/আপনিই যথেষ্ট। নফল নামাজ, রোজা, দান-সদকা বা যে কোনো নেক আমল ...

আমার মা ও আমার স্ত্রী

আমি জানি আমার মার মর্যাদা আল্লাহর পরেই পৃথিবীবাসীর মধ্যে সর্বোচ্চ। আমি এটিও জানি তাঁর মর্যাদা আব্বা অপেক্ষা তিনগুণ বেশি। তারা আমার জন্য জান্নাত। কষ্ট দেয়া নয় সেবাযত্নের ত্রুটির কারণে উহ্ শব্দটি মুখ থেকে বেরিয়ে আসবে এমন কোনো আচরণও করা যাবে না। সবসময় নত হয়ে থাকতে হবে। মৃত্যুর পরেও পিতা-মাতার জন্য সন্তানের করণীয় রয়েছে। তাঁদেরকে স্মরণ ও মাগফেরাতের জন্য দোয়া করতে হবে। দয়াময় আল্লাহ দোয়া করার ভাষাটিও শিখিয়ে দিয়েছেন- রব্বির হামহুমা কামা রব্বা ইয়ানি ছগিরা। সন্তানের দোয়া ব্যর্থ হতে পারে না, কক্ষনো না। আমার স্ত্রী আমার সন্তানের মা। তার মর্যাদা কোনো অংশে কম নয়। আল্লাহর নির্দেশনায়, সে আমার বন্ধু ও সাথী। আমরা কেউ একে অপর থেকে বড় বা ছোট নয়। কিন্তু পারিবারিক শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে আল্লাহ তাকে আমার অধীন করে দিয়েছেন। আমার আনুগত্যের বিনিময়ে তাকে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি প্রদান করা হয়েছে। রসুলল্লাহ সা. বলেছেন, কোনো নারী মৌলিক ইবাদত পালনের সাথে সাথে যদি স্বামীর আনুগত্য করে তবে যে দরজা দিয়ে খুশি সে জান্নাতে প্রবেশ করুক। আল্লাহ ও তাঁর রসুল সা.-এর বিধান মোতাবেক স্ত্রীর সাথে সদাচরণ করতে আমি বাধ্য। অন্যথায় আমার...